সুপ্রিম
কোর্টের আপিল রায় রায় পর্যালোচনা করে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল
আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ রিভিউ আবেদন দায়ের করার জন্য আইনজীবীদেরকে তার
সুনির্দিষ্ট মতামত দিয়েছেন। তিনি রিভিউ আবেদনে গুরুত্বপূর্ণ দুটি প্রশ্ন
উত্থাপন করেছেন।
প্রশ্ন দুটি হলো
প্রথম প্রশ্ন : মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেরায় স্পষ্টভাবে স্বীকার করেছেন যে, রাজাকার, আলবদর, শান্তি কমিটি কোন তালিকায় মুজাহিদের নাম নেই। হঠাৎ করে ৪২ বছর পর কিভাবে তিনি আলবদরের কমান্ডার হয়ে গেলেন? তিনি আলবদর কমান্ডার হলেন কি করে?
দ্বিতীয় প্রশ্ন : ১৯৭১ সালে তিনি ২৩ বছর বয়সের একজন ছাত্র ছিলেন। একজন ছাত্র কিভাবে আধা-সামরিক বাহিনীর কমান্ডার হতে পারেন? কে কখন কোথায় তাকে এই পদে নিয়োগ দিলেন এই মর্মে রাষ্ট্রপক্ষ কোনো মৌখিক বা দালিলিক সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে পারেনি।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৩ টায় আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সাথে তার পাঁচ আইনজীবীর সাক্ষাতে রিভিউ আবেদনে এই দুটি প্রশ্ন রাখার পরামর্শ দেন।
মুজাহিদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো: শিশির মনির বলেন, তার এই মতামতগুলো পুনর্বিবেচনার আবেদনে (রিভিউ পিটিশন) অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং আগামীকাল সকালে মহামান্য আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিভিউ পিটিশনটি দায়ের করা হবে।
তিনি বলেন, মুজাহিদ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তিনি মনে করেন মহামান্য আপিল বিভাগ তার পুনর্বিবেচনার আবেদনটি মঞ্জুর করবেন এবং দন্ড মওকুফ করে বেকসুর খালাস প্রদান করবেন।
তিনি দেশবাসীকে সালাম জানিয়েছেন, সবার দোয়া চেয়েছেন।
প্রশ্ন দুটি হলো
প্রথম প্রশ্ন : মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেরায় স্পষ্টভাবে স্বীকার করেছেন যে, রাজাকার, আলবদর, শান্তি কমিটি কোন তালিকায় মুজাহিদের নাম নেই। হঠাৎ করে ৪২ বছর পর কিভাবে তিনি আলবদরের কমান্ডার হয়ে গেলেন? তিনি আলবদর কমান্ডার হলেন কি করে?
দ্বিতীয় প্রশ্ন : ১৯৭১ সালে তিনি ২৩ বছর বয়সের একজন ছাত্র ছিলেন। একজন ছাত্র কিভাবে আধা-সামরিক বাহিনীর কমান্ডার হতে পারেন? কে কখন কোথায় তাকে এই পদে নিয়োগ দিলেন এই মর্মে রাষ্ট্রপক্ষ কোনো মৌখিক বা দালিলিক সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে পারেনি।
আজ মঙ্গলবার বিকাল ৩ টায় আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সাথে তার পাঁচ আইনজীবীর সাক্ষাতে রিভিউ আবেদনে এই দুটি প্রশ্ন রাখার পরামর্শ দেন।
মুজাহিদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো: শিশির মনির বলেন, তার এই মতামতগুলো পুনর্বিবেচনার আবেদনে (রিভিউ পিটিশন) অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং আগামীকাল সকালে মহামান্য আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিভিউ পিটিশনটি দায়ের করা হবে।
তিনি বলেন, মুজাহিদ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তিনি মনে করেন মহামান্য আপিল বিভাগ তার পুনর্বিবেচনার আবেদনটি মঞ্জুর করবেন এবং দন্ড মওকুফ করে বেকসুর খালাস প্রদান করবেন।
তিনি দেশবাসীকে সালাম জানিয়েছেন, সবার দোয়া চেয়েছেন।

No comments:
Post a Comment