রংপুরে
দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত জাপানি নাগরিক কুনিও হোশির লাশ স্থানীয়
মুন্সিপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। গতরাত আড়াইটার পর কোনো এক সময় কঠোর
গোপনীয়তার মধ্যে তাকে দাফন করা হয়। জেলা প্রশাসক রাহাত আনোয়ার খান বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন। তবে কবরস্থানের রেজিস্ট্রারে এখনো পর্যন্ত কুনিও হোশির নাম
অন্তর্ভুক্ত হয়নি।
এর আগে সকালে রংপুরের মেয়র শরফুদ্দিন ঝন্টু রাত আড়াইটার দিকে তার কাছ লাশ দাফনের অনুমতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু কোথায় তাকে দাফন করা হয়েছে তা জানাননি তিনি।
সূত্র জানিয়েছে, রাত দেড়টায় রংপুর মেডিক্যালের হিমঘর থেকে লাশ নেয় প্রশাসন। এরপর রাত আড়াইটায় সিটি মেয়রেরর কাছে দাফনের অনুমতি চায়। তিনি অনুমতি দেয়ার পর রাতেই তাকে কঠোর গোপনীয়তায় দাফন করা হয়।
এদিকে আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের পর কুনিও হোশির লাশ এত কঠোর গোপনীয়তায় দাফন করায় জনমনে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে।
গত ৩ অক্টোবর নগরের উপকণ্ঠে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন কুনিও হোশি। এরপর থেকে তার লাশ রংপুর মেডিক্যাল কলেজের হিমঘরে রাখা হয়। কিন্তু কুনিও হোশির স্বজনদের পক্ষ থেকেও তার লাশ নেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়নি। আবার বাংলাদেশে দাফন করার ব্যাপারে জাপান সরকারের কোনো আপত্তি নেই বলে জানানো হয়। তাই রংপুরের স্থানীয় প্রশাসনকে জাপান দূতাবাসের সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত চিঠি রংপুরের বিভাগীয় কমিশনারকে পাঠানো হয়।
এর আগে সকালে রংপুরের মেয়র শরফুদ্দিন ঝন্টু রাত আড়াইটার দিকে তার কাছ লাশ দাফনের অনুমতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু কোথায় তাকে দাফন করা হয়েছে তা জানাননি তিনি।
সূত্র জানিয়েছে, রাত দেড়টায় রংপুর মেডিক্যালের হিমঘর থেকে লাশ নেয় প্রশাসন। এরপর রাত আড়াইটায় সিটি মেয়রেরর কাছে দাফনের অনুমতি চায়। তিনি অনুমতি দেয়ার পর রাতেই তাকে কঠোর গোপনীয়তায় দাফন করা হয়।
এদিকে আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের পর কুনিও হোশির লাশ এত কঠোর গোপনীয়তায় দাফন করায় জনমনে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে।
গত ৩ অক্টোবর নগরের উপকণ্ঠে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন কুনিও হোশি। এরপর থেকে তার লাশ রংপুর মেডিক্যাল কলেজের হিমঘরে রাখা হয়। কিন্তু কুনিও হোশির স্বজনদের পক্ষ থেকেও তার লাশ নেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়নি। আবার বাংলাদেশে দাফন করার ব্যাপারে জাপান সরকারের কোনো আপত্তি নেই বলে জানানো হয়। তাই রংপুরের স্থানীয় প্রশাসনকে জাপান দূতাবাসের সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত চিঠি রংপুরের বিভাগীয় কমিশনারকে পাঠানো হয়।

No comments:
Post a Comment